বাদুড়িয়ার পর এবার বর্ধমান নার্সিং হোমে শিশু পাচার চক্র !
এই নার্সিং হোমের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দিনের পর দিন এখানে গর্ভপাত ও ভ্রুণ হত্যা হত। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে জন্ম নেওয়া শিশুগুলিকে পাচার করা হত। এবং রোগীদের কোনও রেজিস্টার রাখা হত না। তা নথিভুক্ত বা তালিকাভুক্ত করা হত না। নার্সিং হোমের ম্যানেজার বিল্টু তার খোঁজে তল্লাশি চলছে। খণ্ডঘোষে তার বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। এই ঘটনার সঙ্গে এক চিকিৎসকেরও যোগ রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
কতদিন ধরে কত শিশুকে এখান থেকে পাচার করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই রওসনা বিবি শিশুটিকে রবিবার সকালে নিজের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে রাখে। শিশুটিকে পাচার করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ফোন করে সে। শিশুর কান্নার আওয়াজ পেয়ে এক নিঃসন্তান দম্পতি ওই মহিলার সঙ্গে যোগাযোগ করে। অর্থের বিনিময়ে শিশুটি দেওয়ার আশ্বাস দেয়। তখন ওই দম্পতি বৈধ কাগজপত্রেরও দাবি করে। প্রয়োজনীও নথি তৈরি করে দেওয়ারও আশ্বাস দেয় রওসনা বিবি। ওই শিশুটি পাচারের সময় তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে এলাকাবাসী। রওসনা বিবির বাড়িতে সন্দেহজনক ব্যক্তিদের আনাগোনা ছিল বলে দাবি।
প্রতিটি তাজা আপডেট পেতে
Facebook Sk Md Samim sms Page
টি তে Click করুন ।
Link Click
☞ Sk Md Samim sms
বর্ধমান: বাদুড়িয়ার পর এবার বর্ধমান ৷ বর্ধমানের নার্সিং হোমে শিশু পাচারের অভিযোগ। বর্ধমানের লাইফ নার্সিং হোম। এখান থেকে শিশু পাচারের অভিযোগ ওঠে। গতকাল রাতে এখান থেকে একটি সদ্যোজাত শিশুকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এক মহিলা শিশুটিকে পাচার করছিল বলে অভিযোগ। এলাকার বাসিন্দারা ধরে ফেলে গণধোলাই দেয়। তারপর পুলিশ গিয়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে৷
রওসনা বিবি নামক ওই মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ তল্লাশি অভিযোগ চালায় নার্সিং হোমে। নার্সিং হোমের রেজিস্টার, নথি সব বাজেয়াপ্ত করে। মালিক সাধনকুমার ঘটককে গ্রেফতার করা হয়। নার্সিং হোমের এক কর্মী রত্না মিত্রকে গ্রেফতার করা হয়। তিনজনকে আজ বর্ধমান আদালতে পেশ করে হয়। যে শিশুটিকে নিয়ে যাচ্ছিল সেই রওসনা বিবিকে ১৪ দিনের হেফাজতে চেয়েছে পুলিশ। পুরো বিষয়টি সিআইডিকে জানানো হয়েছে ৷এই নার্সিং হোমের বিরুদ্ধে অভিযোগ, দিনের পর দিন এখানে গর্ভপাত ও ভ্রুণ হত্যা হত। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে জন্ম নেওয়া শিশুগুলিকে পাচার করা হত। এবং রোগীদের কোনও রেজিস্টার রাখা হত না। তা নথিভুক্ত বা তালিকাভুক্ত করা হত না। নার্সিং হোমের ম্যানেজার বিল্টু তার খোঁজে তল্লাশি চলছে। খণ্ডঘোষে তার বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। এই ঘটনার সঙ্গে এক চিকিৎসকেরও যোগ রয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
কতদিন ধরে কত শিশুকে এখান থেকে পাচার করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই রওসনা বিবি শিশুটিকে রবিবার সকালে নিজের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে রাখে। শিশুটিকে পাচার করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় ফোন করে সে। শিশুর কান্নার আওয়াজ পেয়ে এক নিঃসন্তান দম্পতি ওই মহিলার সঙ্গে যোগাযোগ করে। অর্থের বিনিময়ে শিশুটি দেওয়ার আশ্বাস দেয়। তখন ওই দম্পতি বৈধ কাগজপত্রেরও দাবি করে। প্রয়োজনীও নথি তৈরি করে দেওয়ারও আশ্বাস দেয় রওসনা বিবি। ওই শিশুটি পাচারের সময় তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে এলাকাবাসী। রওসনা বিবির বাড়িতে সন্দেহজনক ব্যক্তিদের আনাগোনা ছিল বলে দাবি।
প্রতিটি তাজা আপডেট পেতে
Facebook Sk Md Samim sms Page
টি তে Click করুন ।
Link Click
☞ Sk Md Samim sms
0 Comments