বর্ধমান শহর মাতালেন বলিউডের অন্যতম দুই তারকা মহিমা চৌধুরী এবং গুলশান গব্বর ৷ এই বর্ধমান শহরে ২৮ টি পূজো কমিটি কার্নিভালে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বড় নীলপুর পুর মোড় থেকে স্টেশন পর্যন্ত তৈরি শোভাযাত্রা রেলি ৷বর্ধমানের কার্জন গেট চত্বরে আলপনা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল বর্ধমান শহরকে সেইখানে রাজ্যের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ উপস্থিত ছিলেন আমাদের বর্ধমান শহরের দক্ষিণের বিধায়ক ছিলেন মাননীয় খোকন দাস মহাশয় ৷
এই কার্ড নিভালে বর্ধমান এ 28 টি পুজো কমিটি, অংশগ্রহণ করে ৷ বর্ধমানের জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ট্রাফিক কন্ট্রোল করা হয়। বোম্বের বলিউডের অভিনেতা গুলশান গব্বর এবং অভিনেত্রী মহিমা চৌধুরীকে দেখার জন্য বহু দূর-দূরান্ত থেকে দেখতে আসেন ৷ ভিড় ছিল চোখে দেখার মত ৷ মঞ্চে থেকে শোভাযাত্রা চাক্ষুষ করেন জেলাশাসক আয়েশা রানী এবং বর্ধমান পুলিশ সুপার সায়ক দাস সহ জেলা পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকেরা ৷
 |
(বা দিকে) মহিমা চৌধুরী (ডান) দিকে গুলশান গব্বর |
কার্নিভাল শুরু হতে রাস্তার দু'ধারে কার্যত জনজোয়ারের রূপ নেয় ৷ বর্ধমান শহরে যে ২৮টি কার্নিভালে অংশগ্রহণ করেছিল সেখানে তাদের বড় বড় চার চাকা ছয় চাকা ট্রাক গুলি বর্ণিলপুরে রাস্তা থেকে কার্জন গেট পর্যন্ত বড় বড় থিম দিয়ে সাজিয়ে তুলেছিল যার চোখে দেখার মতো ৷
ঢাকের আওয়াজ আলোকসজ্জা বর্ধমান সহ রঙিন এ আত্মহারা হয়ে পড়েছিল বর্ধমানের শহরের চিত্রই অন্য রূপে দেখা যায়।
এদিকে আসানসোলে দুর্গাপূজা কার্নিভালে মাতোয়ারা ছিল কার্নিভালে সবচেয়ে বড় চমক ছিল ঋতুপর্ণা।
আসানসোলে পুজো কার্নিভালে ছিল ১৫ টি বড় পুজো কমিটির আসানসোলের ভোগশ্রী মোড় থেকে কোট পর্যন্ত সাজিয়ে তোলা হয় আলোর সাজিয়ে তোলা হয় এই পুজো কার্নিভালে সবচেয়ে বড় চমক ছিল ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের নাচ নিত্য শিল্পীদের জন্য বাংলার চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা এই আসানসোল শহরে ছিল বর্ধমানের মত উচ্চপদত্ত আধিকারিক ডিএম, পুলিশ কমিশনার, এবং পুলিশ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা ছিলেন আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায় ,
দুর্গা পুজোর পুজো কার্নিভালেও ছিল চোখে লাগার মত। দুর্গাপুরের পুজো কার্নিভালে সেলিব্রেটি ছিলেন অভিনেত্রী অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী বিশেষ অতিথি ৷
দুর্গাপূজা কার্নিভালে এবছরের তৃতীয় বছরে পা দিলেন ৷
ঋতুপর্ণার হাতে দুর্গা প্রতিমা তুলে দেন সংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা কার্নিভালে ছিলেন শ্রম ও আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক। উপস্থিত ছিলেন আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায়, জেলা পরিষদের সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউরি, জেলাশাসক পোন্নমবলম এস, পুলিস কমিশনার সুনীল কুমার চৌধুরী।
ট্রাকের উপর থাকা প্রতিমার সামনে কখনও ধুনুচি নাচ কখনও আবার পুতুল নাচ দেখানো হয়। একের পর এক পুজো কমিটি চমক দিতে থাকে। সেরা পুজো কমিটি বাছতে তিন সদস্যের বিচারকমণ্ডলী ছিলেন। অন্যতম বিচারক ছিলেন আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশনের সম্পাদক স্বামী সৌমাত্মানন্দ।
দুর্গাপুরের কার্নিভাল এবার তৃতীয় বর্ষে পা দিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন অনেকে। কার্নিভালে উপস্থিত ছিলেন এডিডিএ চেয়ারম্যান কবি দত্ত, পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী সহ বিশিষ্টরা।
0 Comments