Sk Md Samim sms ডেক্স: পূর্ব বর্ধমান বর্ধমানের ট্র্যাফিক ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজার কাজ শুরু করল জেলা পুলিশ৷ সোমবার রাত ৮টা নাগাদ বর্ধমানে কার্জন গেটের ট্র্যাফিক সিগন্যাল সেন্টারের কাছে ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাবের সূচনা করলেন জেলা পুলিশ সুপার কুণাল আগরওয়াল৷
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (হেড কোয়াটার ) দ্যুতিমান ভট্টাচার্য, ডিএসপি ট্র্যাফিক প্রদীপ মন্ডল , ডিএসপি (হেড কোয়ার্টার ) চন্দন ঘোষ , ওসি ট্র্যাফিক চিন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় -সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা৷ উপস্থিত ট্র্যাফিক ও অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকদের হাতে ট্র্যাফিক ট্যাব তুলে দেন পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার৷ পুলিশ সুপার নিজেই এই ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাবে জরিমানা আদায় করে ট্যাবের উদ্বোধন করেন৷ তার পরে পুলিশ সুপার ও অন্যান্য পদস্থ পুলিশ কর্তাদের সামনেই ট্র্যাফিক পুলিশ কর্মীরা ১৫ জনের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করেন৷ ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাব প্রসঙ্গে কুণাল আগরওয়াল বলেন , ‘হাতে কলমে যে ভাবে বিলিং করা হতো তার পরিবর্তন ঘটাবে এই ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাব৷ এ বার থেকে জরিমানা আদায় করা হবে এই ট্যাবের মাধ্যমেই৷ এই ট্যাবে গাড়ির নম্বর দিলে , সেই নম্বরের গাড়ির চালক কত বার ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছে , এমনকি রাজ্যের কোথায় কোথায় তিনি ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছেন --- সেটাও ধরা পড়বে৷ এই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য কেন্দ্রীয় সার্ভারে জমা পড়বে৷ কেউ ধরুন বর্ধমানে চার বার ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছেন , তিনি যদি পরে অন্য কোথাও ট্র্যাফিক আইন ভাঙন তা হলে সেখানকার কর্তব্যরত ট্র্যাফিক পুলিশ অফিসার সব তথ্য পেয়ে যাবেন৷ এমনকি কোনও গাড়িকে কেন জরিমানা করা হল , কোন ধারায় সেই জরিমানা আদায় করা হল --- সবই এই ট্যাবে থাকবে৷ এই ট্যাবের মাধ্যমে আদায় হওয়া জরিমানার সমস্ত টাকার হিসেব সরকারি কোষাগারের সার্ভারে মজুত হয়ে যাবে৷ ফলে এরপরে টাকা জমা দেওয়ার সময়ে মিলিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও পক্ষেরই সমস্যা হবে না৷ পুরো বিষয়টিই হবে অনলাইনে৷ ’অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়ার্টার ) দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন , ‘বর্ধমান শহরের জন্য এই ধরনের ৫টি ট্যাব নিয়ে আসা হয়েছে৷ শহরের গুরুত্বপূর্ণ ট্র্যাফিক পোস্টে এই ট্যাবগুলি থাকবে৷ পুজোর আগে আরও কয়েকটি ট্যাব আনা হবে৷ তার পরে সেগুলি পুলিশ ও ট্র্যাফিক বিভাগের কর্মীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে৷ এবার থেকে সমস্ত তথ্য এই ট্যাবেই মজুত থাকবে৷ ফলে , একজন ব্যক্তি কত বার ট্র্যাফিক আইন ভাঙলেন সেটা ধরা যাবে সহজেই৷ বর্তমান নিয়মে সাত বারের বেশি আইন ভাঙলে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল করার বিধান রয়েছে৷ এই ট্যাবে সব হিসেব থাকার ফলে সেটা কার্যকর করতে পুলিশের সুবিধা হবে৷ ’ এতদিন ধরে ট্র্যাফিক আইন ভাঙলে কাগজে কলমে জরিমানা আদায় করা হতো৷ ফলে এতে একজন ব্যক্তি কতবার আইন ভাঙছেন সেটা ধরা পড়ত না৷ এবারে সেটা হবে৷ শুধু তাই নয় , এতে সরকারেরও রাজস্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে৷ এই ব্যবস্থা পুরোমাত্রায় চালু হয়ে গেলে , ট্র্যাফিক আইন ভাঙার প্রবণতাও কমবে বলে আশাবাদী বর্ধমান ট্র্যাফিক পুলিশ৷
হাতে কলমে যে ভাবে বিলিং করা হতো তার পরিবর্তন ঘটাবে এই ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাব৷ এ বার থেকে জরিমানা আদায় করা হবে এই ট্যাবের মাধ্যমেই৷ এই ট্যাবে গাড়ির নম্বর দিলে , সেই নম্বরের গাড়ির চালক কত বার ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছে , এমনকি রাজ্যের কোথায় কোথায় তিনি ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছেন --- সেটাও ধরা পড়বে৷ এই ট্যাবের মাধ্যমে আদায় হওয়া জরিমানার সমস্ত টাকার হিসেব সরকারি কোষাগারের সার্ভারে মজুত হয়ে যাবে৷ পুরো বিষয়টি হবে অনলাইনেট্র্যাফিক ।
Reoprt☞ Sk Md Samim sms
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (হেড কোয়াটার ) দ্যুতিমান ভট্টাচার্য, ডিএসপি ট্র্যাফিক প্রদীপ মন্ডল , ডিএসপি (হেড কোয়ার্টার ) চন্দন ঘোষ , ওসি ট্র্যাফিক চিন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায় -সহ অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা৷ উপস্থিত ট্র্যাফিক ও অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকদের হাতে ট্র্যাফিক ট্যাব তুলে দেন পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার৷ পুলিশ সুপার নিজেই এই ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাবে জরিমানা আদায় করে ট্যাবের উদ্বোধন করেন৷ তার পরে পুলিশ সুপার ও অন্যান্য পদস্থ পুলিশ কর্তাদের সামনেই ট্র্যাফিক পুলিশ কর্মীরা ১৫ জনের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করেন৷ ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাব প্রসঙ্গে কুণাল আগরওয়াল বলেন , ‘হাতে কলমে যে ভাবে বিলিং করা হতো তার পরিবর্তন ঘটাবে এই ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাব৷ এ বার থেকে জরিমানা আদায় করা হবে এই ট্যাবের মাধ্যমেই৷ এই ট্যাবে গাড়ির নম্বর দিলে , সেই নম্বরের গাড়ির চালক কত বার ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছে , এমনকি রাজ্যের কোথায় কোথায় তিনি ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছেন --- সেটাও ধরা পড়বে৷ এই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য কেন্দ্রীয় সার্ভারে জমা পড়বে৷ কেউ ধরুন বর্ধমানে চার বার ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছেন , তিনি যদি পরে অন্য কোথাও ট্র্যাফিক আইন ভাঙন তা হলে সেখানকার কর্তব্যরত ট্র্যাফিক পুলিশ অফিসার সব তথ্য পেয়ে যাবেন৷ এমনকি কোনও গাড়িকে কেন জরিমানা করা হল , কোন ধারায় সেই জরিমানা আদায় করা হল --- সবই এই ট্যাবে থাকবে৷ এই ট্যাবের মাধ্যমে আদায় হওয়া জরিমানার সমস্ত টাকার হিসেব সরকারি কোষাগারের সার্ভারে মজুত হয়ে যাবে৷ ফলে এরপরে টাকা জমা দেওয়ার সময়ে মিলিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও পক্ষেরই সমস্যা হবে না৷ পুরো বিষয়টিই হবে অনলাইনে৷ ’অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়ার্টার ) দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন , ‘বর্ধমান শহরের জন্য এই ধরনের ৫টি ট্যাব নিয়ে আসা হয়েছে৷ শহরের গুরুত্বপূর্ণ ট্র্যাফিক পোস্টে এই ট্যাবগুলি থাকবে৷ পুজোর আগে আরও কয়েকটি ট্যাব আনা হবে৷ তার পরে সেগুলি পুলিশ ও ট্র্যাফিক বিভাগের কর্মীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে৷ এবার থেকে সমস্ত তথ্য এই ট্যাবেই মজুত থাকবে৷ ফলে , একজন ব্যক্তি কত বার ট্র্যাফিক আইন ভাঙলেন সেটা ধরা যাবে সহজেই৷ বর্তমান নিয়মে সাত বারের বেশি আইন ভাঙলে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল করার বিধান রয়েছে৷ এই ট্যাবে সব হিসেব থাকার ফলে সেটা কার্যকর করতে পুলিশের সুবিধা হবে৷ ’ এতদিন ধরে ট্র্যাফিক আইন ভাঙলে কাগজে কলমে জরিমানা আদায় করা হতো৷ ফলে এতে একজন ব্যক্তি কতবার আইন ভাঙছেন সেটা ধরা পড়ত না৷ এবারে সেটা হবে৷ শুধু তাই নয় , এতে সরকারেরও রাজস্ব অনেকটাই বেড়ে যাবে৷ এই ব্যবস্থা পুরোমাত্রায় চালু হয়ে গেলে , ট্র্যাফিক আইন ভাঙার প্রবণতাও কমবে বলে আশাবাদী বর্ধমান ট্র্যাফিক পুলিশ৷
হাতে কলমে যে ভাবে বিলিং করা হতো তার পরিবর্তন ঘটাবে এই ট্র্যাফিক বিলিং ট্যাব৷ এ বার থেকে জরিমানা আদায় করা হবে এই ট্যাবের মাধ্যমেই৷ এই ট্যাবে গাড়ির নম্বর দিলে , সেই নম্বরের গাড়ির চালক কত বার ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছে , এমনকি রাজ্যের কোথায় কোথায় তিনি ট্র্যাফিক আইন ভেঙেছেন --- সেটাও ধরা পড়বে৷ এই ট্যাবের মাধ্যমে আদায় হওয়া জরিমানার সমস্ত টাকার হিসেব সরকারি কোষাগারের সার্ভারে মজুত হয়ে যাবে৷ পুরো বিষয়টি হবে অনলাইনেট্র্যাফিক ।
Reoprt☞ Sk Md Samim sms
0 Comments