সেখ মহাঃ সামিম sms ডেক্সঃ ,পূর্ব বর্ধমান : জরিমানা আদায়ে রাজ্যের মধ্যে সেরার শিরোপা পেল পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগ৷
রাজ্য স্বরাষ্ট্র দন্তর সূত্রের খবর , ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গোটা রাজ্যের জেলা পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগের আদায় করা রাজস্ব হিসেবে মোট ৩ কোটি ৫ লক্ষ টাকা জমা করা হয়েছিল রাজ্য কোষাগারে৷ সেই হিসেবের নিরিখেই প্রথম হয়েছে তারা৷ এই টাকা রাজ্যের অন্যান্য জেলার ট্র্যাফিক পুলিশের আদায় করা জরিমানার চেয়ে অনেকটাই বেশি৷ রাজ্যের মধ্যে প্রথম হওয়ায় স্বাভাবিক ভাবেই খুশি জেলা পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগের কর্তারা৷ খুশি জেলা পুলিশ সুপার কুণাল আগরওয়ালও৷ জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে , সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় করেছে বর্ধমান সদরের ট্র্যাফিক বিভাগ৷ নতুন বছরের শুরুতেও জরিমানা আদায়ে কোনও খামতি দেখা যায়নি ট্র্যাফিক পুলিশের তরফে৷ বৃহস্পতিবারও শহরের বিভিন্ন জায়গায় দেখা গিয়েছে জরিমানা আদায়ে ব্যস্ত ওসি (ট্র্যাফিক ) চিন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এদিন একটি চার -চাকা গাড়ির চালকের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় জরিমানা আদায় করছিলেন চিন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়৷ চালককে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন , ‘আপনার অনুরোধে নতুন আইনে জরিমানা করলাম না৷ পরে যদি আবার ধরা পড়েন আর কাগজপত্র ঠিক না থাকে , তাহলে জরিমানা আদায় করা হবে নতুন আইন মেনেই৷ ’ বেশ কিছুদিন ধরেই টাউন সার্ভিস বাস , শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া লরি , ছোট গাড়ি ও দু’চাকা গাড়ির কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে জরিমানা আদায়ের কাজ করছে জেলা ট্রাফিক৷ কাটোয়া , কালনা , পূর্বস্থলী , বর্ধমান --- সর্বত্র একই ছবি ধরা পড়েছে৷ মেমারি , গলসি , জামালপুর এলাকায় রাজ্য সড়কের পাশাপাশি জাতীয় সড়কেও জরিমানা আদায় করছে পুলিশ৷ জেলা পুলিশ সুপার বলেন , ‘আমাদের জেলার ট্র্যাফিক পুলিশ গোটা রাজ্যের মধ্যে জরিমানা আদায়ে প্রথম হয়েছে৷ তিন কোটি টাকারও বেশি জরিমানা আদায়ের টাকা আমরা রাজ্য কোষাগারে জমা করেছি৷ এভাবে কাজ করার জন্য আমি জেলার ট্র্যাফিক বিভাগকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি৷ আমরা আবারও প্রথম হওয়ার লক্ষ্যে নতুন বছরের প্রথম থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ এবারে কিন্ত্ত নতুন মোটর ভেহিকেলস অ্যাক্টেই জরিমানা আদায় করব৷ আমাদের লক্ষ্য কিন্ত্ত শুধুমাত্র জরিমানা আদায় করাই নয়৷ সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের লক্ষ্যেও আমরা কাজ করছি৷ ’ ৷
News Update By Sk Md Samim sms
প্রতিটি তাজা আপডেট পেতে
ফেসবুকে-এর Sk Md Samim sms পেজে Click করুন ।
রাজ্য স্বরাষ্ট্র দন্তর সূত্রের খবর , ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গোটা রাজ্যের জেলা পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগের আদায় করা রাজস্ব হিসেবে মোট ৩ কোটি ৫ লক্ষ টাকা জমা করা হয়েছিল রাজ্য কোষাগারে৷ সেই হিসেবের নিরিখেই প্রথম হয়েছে তারা৷ এই টাকা রাজ্যের অন্যান্য জেলার ট্র্যাফিক পুলিশের আদায় করা জরিমানার চেয়ে অনেকটাই বেশি৷ রাজ্যের মধ্যে প্রথম হওয়ায় স্বাভাবিক ভাবেই খুশি জেলা পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগের কর্তারা৷ খুশি জেলা পুলিশ সুপার কুণাল আগরওয়ালও৷ জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে , সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় করেছে বর্ধমান সদরের ট্র্যাফিক বিভাগ৷ নতুন বছরের শুরুতেও জরিমানা আদায়ে কোনও খামতি দেখা যায়নি ট্র্যাফিক পুলিশের তরফে৷ বৃহস্পতিবারও শহরের বিভিন্ন জায়গায় দেখা গিয়েছে জরিমানা আদায়ে ব্যস্ত ওসি (ট্র্যাফিক ) চিন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এদিন একটি চার -চাকা গাড়ির চালকের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় জরিমানা আদায় করছিলেন চিন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়৷ চালককে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন , ‘আপনার অনুরোধে নতুন আইনে জরিমানা করলাম না৷ পরে যদি আবার ধরা পড়েন আর কাগজপত্র ঠিক না থাকে , তাহলে জরিমানা আদায় করা হবে নতুন আইন মেনেই৷ ’ বেশ কিছুদিন ধরেই টাউন সার্ভিস বাস , শহরের মধ্যে দিয়ে যাওয়া লরি , ছোট গাড়ি ও দু’চাকা গাড়ির কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকলে জরিমানা আদায়ের কাজ করছে জেলা ট্রাফিক৷ কাটোয়া , কালনা , পূর্বস্থলী , বর্ধমান --- সর্বত্র একই ছবি ধরা পড়েছে৷ মেমারি , গলসি , জামালপুর এলাকায় রাজ্য সড়কের পাশাপাশি জাতীয় সড়কেও জরিমানা আদায় করছে পুলিশ৷ জেলা পুলিশ সুপার বলেন , ‘আমাদের জেলার ট্র্যাফিক পুলিশ গোটা রাজ্যের মধ্যে জরিমানা আদায়ে প্রথম হয়েছে৷ তিন কোটি টাকারও বেশি জরিমানা আদায়ের টাকা আমরা রাজ্য কোষাগারে জমা করেছি৷ এভাবে কাজ করার জন্য আমি জেলার ট্র্যাফিক বিভাগকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি৷ আমরা আবারও প্রথম হওয়ার লক্ষ্যে নতুন বছরের প্রথম থেকেই কাজ শুরু করেছি৷ এবারে কিন্ত্ত নতুন মোটর ভেহিকেলস অ্যাক্টেই জরিমানা আদায় করব৷ আমাদের লক্ষ্য কিন্ত্ত শুধুমাত্র জরিমানা আদায় করাই নয়৷ সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফের লক্ষ্যেও আমরা কাজ করছি৷ ’ ৷
News Update By Sk Md Samim sms
প্রতিটি তাজা আপডেট পেতে
ফেসবুকে-এর Sk Md Samim sms পেজে Click করুন ।
0 Comments