বর্ধমান পুরসভার উদ্যোগে
ওয়ার্ডভিত্তিক টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ চলাকালীন সংঘর্ষ, উত্তাল স্পন্দন কমপ্লেক্স
সেখ মহাঃ সামিম sms ডেক্সঃ বিএনএ, বর্ধমান: বর্ধমান পুরসভার উদ্যোগে বিভিন্ন ওয়ার্ডকে নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ চলাকালীন রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়ে বৃহস্পতিবার স্পন্দন কমপ্লেক্স রণক্ষেত্র হয় উঠল। রেফারিকে আক্রমণ ও মাঠে হাজির দুই দলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ম্যাচ ভণ্ডুল হয়ে যায়। মাঠে ঢুকে বর্ধমান থানার পুলিস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। মারামারিতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। পুরসভার বিরুদ্ধে ম্যাচ পরিচালনায় দক্ষ রেফারি না রাখার অভিযোগে একদল সমর্থক তীব্র ক্ষোভ উগড়ে দেন। খবর পেয়ে বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলাররা স্পন্দন কমপ্লেক্সে যান। ম্যাচের ফয়সালা কীভাবে হবে তা অবশ্য এদিন ঠিক হয়নি।
আগামী ২৩-৩১ ডিসেম্বর উৎসব ময়দানে বর্ধমান পৌর উৎসব হবে। সেই উৎসবকে সামনে রেখে প্রচার বাড়াতে পুরসভা ৩৫টি ওয়ার্ডকে নিয়ে একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিল। বৃহস্পতিবার স্পন্দন কমপ্লেক্সে ৬ নম্বর এবং ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে ফাইনাল ম্যাচ ছিল। সেই ম্যাচের প্রথম পর্বে ৬ নম্বর ওয়ার্ড একগোলে জিতেছিল। এই অবস্থায় দ্বিতীয় পর্বের খেলা চলছিল। সেই সময় একটি সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে গন্ডগোলের সূত্রপাত। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের খেলোয়াড় এক স্ট্রাইকারের সঙ্গে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের গোলরক্ষকের সংঘর্ষ হয়। তাতে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের খেলোয়াড়ের মুখ থেকে রক্ত বের হয়। তিনি মাঠে লুটিয়ে পড়েছিলেন। এই অবস্থায় রেফারি খেলা চালিয়ে যাওয়ায় ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের সমর্থকরা রে রে করে মাঠে ঢুকে পড়েন। পাল্টা ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লোকজনও মাঠের ঢুকে যান। দু’ই ওয়ার্ডের সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। রেফারিও নিগ্রহের হাত থেকে রেহাই পাননি। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে চেয়ারম্যান স্বরূপ দত্ত মঞ্চত্যাগ করে চলে যান।
সংঘর্ষ ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ায় বর্ধমান থানার পুলিস স্পন্দন কমপ্লেক্সে যায়। পুলিস মাঠে ঢুকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান খন্দেকর মহম্মদ শহিদুল্লাহ। তিনি বারবার সমর্থকদের শান্ত থাকতে বলেন। একইভাবে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সৈয়দ মহম্মদ সেলিমও সমর্থকদের ধৈর্য ধরার আবেদন জানান। কিন্তু, কে শোনে কার কথা! সংঘর্ষ থামানোর জন্য পুলিসকে বল প্রয়োগ করতে হয়। শেষমেশ খেলা ভণ্ডুল হয়ে যায়। ম্যাচের ফয়সালা অধরাই থেকে যায়।
আগামী ২৩-৩১ ডিসেম্বর উৎসব ময়দানে বর্ধমান পৌর উৎসব হবে। সেই উৎসবকে সামনে রেখে প্রচার বাড়াতে পুরসভা ৩৫টি ওয়ার্ডকে নিয়ে একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছিল। বৃহস্পতিবার স্পন্দন কমপ্লেক্সে ৬ নম্বর এবং ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে ফাইনাল ম্যাচ ছিল। সেই ম্যাচের প্রথম পর্বে ৬ নম্বর ওয়ার্ড একগোলে জিতেছিল। এই অবস্থায় দ্বিতীয় পর্বের খেলা চলছিল। সেই সময় একটি সিদ্ধান্তকে কেন্দ্র করে গন্ডগোলের সূত্রপাত। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের খেলোয়াড় এক স্ট্রাইকারের সঙ্গে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের গোলরক্ষকের সংঘর্ষ হয়। তাতে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের খেলোয়াড়ের মুখ থেকে রক্ত বের হয়। তিনি মাঠে লুটিয়ে পড়েছিলেন। এই অবস্থায় রেফারি খেলা চালিয়ে যাওয়ায় ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের সমর্থকরা রে রে করে মাঠে ঢুকে পড়েন। পাল্টা ৬ নম্বর ওয়ার্ডের লোকজনও মাঠের ঢুকে যান। দু’ই ওয়ার্ডের সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। রেফারিও নিগ্রহের হাত থেকে রেহাই পাননি। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে চেয়ারম্যান স্বরূপ দত্ত মঞ্চত্যাগ করে চলে যান।
সংঘর্ষ ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ায় বর্ধমান থানার পুলিস স্পন্দন কমপ্লেক্সে যায়। পুলিস মাঠে ঢুকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান খন্দেকর মহম্মদ শহিদুল্লাহ। তিনি বারবার সমর্থকদের শান্ত থাকতে বলেন। একইভাবে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সৈয়দ মহম্মদ সেলিমও সমর্থকদের ধৈর্য ধরার আবেদন জানান। কিন্তু, কে শোনে কার কথা! সংঘর্ষ থামানোর জন্য পুলিসকে বল প্রয়োগ করতে হয়। শেষমেশ খেলা ভণ্ডুল হয়ে যায়। ম্যাচের ফয়সালা অধরাই থেকে যায়।
ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, একটা ভুল বোঝাবুঝি থেকে গন্ডগোল হয়েছে। হাজার হাজার দর্শক মাঠে ছিলেন। তারমধ্যে কিছু উত্তেজিত জনতা থাকেই। নিজেদের মধ্যে কিছু সমস্যা হয়েছে। সংঘর্ষ কিংবা মারামারি হয়নি। ম্যাচকে ঘিরে যেসব ভুলত্রুটি ছিল তা শোধরানোর উদ্যোগ নেবে পুরসভা। একজনকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভরতি করানো হয়েছে। ৬ নম্বরের কউন্সিলার বলেন, নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি থেকে সমস্যা তৈরি হয়। আমরা তা মিটিয়ে নেব।
News Update:
Sk Md Samim sms
0 Comments